E-Shram Card New Update:- ই শ্রম কার্ডে এখনই আবেদন করুন, এই সমস্ত সুযোগ-সুবিধাগুলি দিচ্ছে কেন্দ্র সরকার

দেশের সাধারণ জনগের মধ্যে বেকারত্বর সমস্যা কে কিছুটা হলেও লাঘব করার উদ্দেশ্যে কেন্দ্রীয় সরকার কিছুদিন আগে চালু করেছিল ই-শ্রম কার্ড।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

E-Shram Card New Update

E-Shram Card New Update
E-Shram Card New Update

প্রধানত দেশের সাধারণ দরিদ্র খেটে খাওয়া এবং বেকার মানুষদের জন্য মোদি সরকার এই প্রকল্প চালু করেছিলেন। এই কার্ডের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অসংগঠিত ক্ষেত্রে যে সকল দরিদ্র খেটে খাওয়া মানুষ কর্মী হিসেবে কাজ করে থাকে, তারা এই কার্ডের দ্বারা নানাভাবে উপকৃত হবে। এই কার্ডের মাধ্যমে সেই সমস্ত ব্যক্তিরা যে সকল সুবিধা পেয়ে থাকবে, তা হলো –

1.এই প্রকল্পের অধীনে নথিভুক্ত ব্যক্তিরা আর্থিক সাহায্য সহ বিভিন্ন রকমের সাহায্য পেয়ে থাকবে কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকে।

2.এই ই-শ্রম কার্ডের যোজনায় নথিভুক্ত ব্যাক্তিদের বয়স 60 বছর পেরোলে, তারা পেনশন হিসেবে প্রতি মাসে 3000 টাকা করে পেয়ে থাকবে।

3.ভারতবর্ষের যে কোন জায়গা থেকে এই কার্ডের সুবিধা তারা উঠাতে পারবে। তার যেন ব্যক্তিকে ওই কার্ডের সঙ্গে তার রেশন কার্ড লিংক করাতে হবে।

4.এই কার্ডে নথিভুক্ত ব্যক্তিদের এই সকল সুবিধার পাশাপাশি সেলাই মেশিন এবং সাইকেল প্রদান করা হবে সরকারের তরফ থেকে।

5.এই কার্ডে নথিভুক্ত হওয়ার পর যদি কোন ব্যক্তি শারীরিকভাবে অক্ষম হয় অর্থাৎ সে ব্যক্তি যদি প্রতিবন্ধী হয় তাহলে সে এককালীন 1 লক্ষ্য টাকা পেয়ে যাবে।

6.যদি কোনো ব্যক্তি এই কার্ডে নাম নথিভুক্ত করার পর মারা যায় তাহলে তার পরিবারকে এককালীন 2 লক্ষ্য টাকা প্রদান করা হবে ।

আরও পড়ুন:- জমি রাসায়নিক সার মুক্ত করতে, কেন্দ্রের নতুন প্রকল্প প্রধানমন্ত্রী প্রণাম যোজনা

এই সমস্ত সুবিধা গুলি নিতে হলে শ্রমিক শ্রেণীর মানুষদের ই-শ্রম কার্ড এর জন্য প্রথমে নিবন্ধন করতে হবে। তারপর শ্রমিকদের ব্যাংক একাউন্টের সঙ্গে এই কার্ডের লিংক করাতে হবে। তারপর শ্রমিকদের বেতন সরাসরি এই কার্ডের মাধ্যমে তাদের ব্যাঙ্ক একাউন্টে প্রদান করা হবে। এই কার্ডের মাধ্যমে শ্রমিকদের বয়স যদি 60 বছরের কম হয় তাহলে তারা প্রতি মাসে 1000 টাকা এবং যদি বেশি হয় তাহলে তারা মাসিক 3000 টাকা করে পেয়ে থাকবে।

ই-শ্রম কার্ড বানানোর পদ্ধতি:- এই কার্ড বানানোর জন্য আবেদনকারীরা দুই রকম পদ্ধতি এর সাহায্য নিতে পারে। প্রথমত, তারা নিকটবর্তী কমন সার্ভিস সেন্টার এ গিয়ে নিজের যাবতীয় সমস্ত রকম তথ্য দিয়ে কার্ডটি বানিয়ে নিতে পারি। এছাড়াও দ্বিতীয়ত, এই কার্ড বাড়িতে নিজের হাতে থাকা ওই স্মার্ট ফোনটার মাধ্যমেও বানানো সম্ভব।

তার জন্য সবার আগে ই-শ্রম এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রথমে আধার রেজিস্টার মোবাইল নাম্বার বুঝিয়ে ওটিপির মাধ্যমে ভেরিফাই করে নিতে হবে। ভেরিফাই হয়ে গেলে আবেদনকারীর আধার কার্ডের যাবতীয় ডিটেইলস ওই পোর্টালে তারা দেখতে পারবে। তারপর একে একে ধাপে ধাপে সমস্ত রকম তথ্য দিয়ে আবেদনকারীরা এই কার্ডটি বানিয়ে নিতে পারবে। বানানো হয়ে গেলে সেটিকে ডাউনলোড করে নিতে হবে।

আরও পড়ুন:- কেন্দ্র সরকার এবার বিনামূল্যে দিচ্ছে WiFi পরিষেবা

 সমস্ত সরকারি ও প্রাইভেট চাকরি, প্রকল্পের খবর পাওয়ার জন্য আমাদের হোয়াটস্যাপ ও টেলিগ্রাম গ্রুপে জয়েন হন -

Leave a Comment