sarkari chakri:

ভাগ্যলক্ষী যোজনা 2024, কন্যা সন্তান থাকলে মিলবে 2 লক্ষ্য টাকা

ভাগ্যলক্ষী যোজনা 2024 : প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী আসনে বসার পর বহু জনদরদী প্রকল্প উদ্ভাবন করেছেন, যার মাধ্যমে ভারতবাসীরা বেশ উপকৃত হয়েছে। এই প্রকল্পগুলির মধ্যে একটি প্রকল্পের নাম হল ভাগ্যলক্ষ্মী যোজনা।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

ভাগ্যলক্ষী যোজনা 2024

এই ভাগ্যলক্ষ্মী যোজনার মাধ্যমে কন্যা সন্তানদের জন্য বেশ মোটা টাকা অর্থ অনুদান দেওয়া হয়। এবার জেনে নেওয়া যাক যে কিভাবে এই প্রকল্পে আবেদন করা যাবে? কত টাকা পর্যন্ত এই প্রকল্পের অনুদান পাওয়া যায়? প্রভৃতি প্রশ্নের উত্তর আমাদের আজকের এই প্রতিবেদনে।

*ভাগ্যলক্ষী যোজনার সুবিধা:-

ভাগ্যলক্ষী যোজনার মাধ্যমে কন্যা সন্তান জন্মানোর সময় সরকার কন্যার পরিবারকে পঞ্চাশ হাজার টাকার বন্ড দিয়ে থাকে। এরপর কন্যার যখন ২১ বছর বয়স হয় তখন ওই বন্ডটি দুই লক্ষ টাকার যোগ্য হয়। কন্যার ২১ বছর বয়স হলে কন্যা সন্তানের মা ৫১ হাজার টাকা সরকারের তরফ থেকে পেয়ে থাকেন। আবার মেয়েটি বিভিন্ন ক্লাসে যখন পড়াশোনা শুরু করে তখন সরকারের তরফ থেকে আর্থিক সহায়তায় পায়।

*আর্থিক সহায়তার পরিমাণ:-

1.ষষ্ঠ শ্রেণীতে প্রায় 3000 টাকা
2.অষ্টম শ্রেণীতে প্রায় 5000 টাকা
3.দশম শ্রেণীতে প্রায় 7000 টাকা
4.দ্বাদশ শ্রেণীতে প্রায় 8000 টাকা।

*এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন:-

1.একটি পরিবারের সর্বোচ্চ 2জন মেয়ে এই প্রকল্পের আওতায় তার নাম নধিভুক্ত করতে পারবে।

2.যে পরিবারের মাসিক 20,000 টাকা বা তার কম শুধুমাত্র তারাই কেবল এই প্রকল্পের আওতায় আসতে পারবেন।

3.কন্যা সন্তান জন্মানোর 6 মাসের মধ্যে এই প্রকল্পের জন্য তার পরিবার আবেদন জানাতে পারবেন।

4.এই প্রকল্প চালু করতে গেলে কন্যা সন্তানের জন্ম সার্টিফিকেট অবশ্যই প্রয়োজনীয়।

*ভাগ্যলক্ষ্মী যোজনায় আবেদন পদ্ধতি:-

1.ভাগ্যলক্ষী যোজনায় আবেদন করতে গেলে প্রথমে এই প্রকল্পের ওয়েবসাইটে যেতে হবে।

2.ওই ওয়েবসাইটে গিয়ে New Registration অপশনে গিয়ে ভাগ্যলক্ষ্মী প্রকল্পের জন্য ফর্ম ফিলাপ করতে হবে।

3.ফর্মটি নির্ভুলভাবে পূরণ করে প্রয়োজনীয় নথিগুলি স্ক্যান করে আপলোড করার পরে সাবমিট বাটনে ক্লিক করলেই ভাগ্যলক্ষ্মী যোজনার জন্য আবেদন পত্র জমা সম্পূর্ণ হয়ে যাবে।

*এখানে আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় নথি:-

1.কন্যার পিতামাতার আধার কার্ড।

2.মেয়ের আধার কার্ড ও বার্থ সার্টফিকেট।

3.বসবাসের শংসাপত্র।

4.পারিবারিক আয়ের শংসাপত্র।

5.পিতামাতার জাতিগত শংসাপত্র।

6.পিতা/মাতার চাকরির শংসাপত্র।

7.কন্যার নামে থাকা ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিবরণ।

 সমস্ত সরকারি ও প্রাইভেট চাকরি, প্রকল্পের খবর পাওয়ার জন্য আমাদের হোয়াটস্যাপ ও টেলিগ্রাম গ্রুপে জয়েন হন -

Leave a Comment